Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

ভূমি বিষয়ক তথ্য

 

ভূমি অধিকার
 

খাসজমি বন্দোবস্ত 

খাসজমি 

 ১৯৫০ সালের আইন অনুযায়ী পরবর্তিকালে সবচেয়ে বেশি পরিমাণে খাসজমি অর্জন হয়। এছাড়াও পয়োস্তি জমি, অধিগ্রহণ উদ্বৃত্ত জমি, মালিকানা বিহীন জমি ও পরবর্তি সময়ের সিলিং উদ্বৃত্ত জমি খাসজমি হিসাবে তালিকাভুক্ত হয়েছে। প্রতিটি মৌজার ১নং খতিয়ানে খাসজমির বিবরণ লিপিবদ্ধ করা হয়। খাসজমির খতিয়ানে মালিকের নামের স্থানে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে জেলা প্রশাসক কথাটি লিখা হয়। খাসজমির তথ্য জেলা রেকর্ডরুম, উপজেলা ভূমি অফিস এবং ইউনিয়ন ভূমি অফিসে সংরক্ষণ করা হয়। যে কেউ সেইসব অফিস থেকে তা সংগ্রহ করতে পারে।

১৯৮৭ সালের খাসজমি ব্যবস্থাপনা ও বন্দোবস্ত নীতিমালা অনুযায়ী সবচেয়ে বেশি খাসজমি ভূমিহনিদের মাঝে বন্দোবস্ত প্রদান করা হয়েছে। উক্ত ব্যবস্থাপনা ও বন্দোবস্ত নীতি মালা কিছুটা  সংশোধন করে ১৯৯৭ সালে খাসজমিকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে। (১) কৃষি খাসজমি ও (২) অকৃষি খাসজমি।

১৯৯৭ সালে সংশোধিত কৃষি খাসজমি ব্যবস্থাপনা ও বন্দেবস্ত নীতিমালা অনুযায়ী দেশের সকল মেট্রোপলিটন এলাকা, সকল পৌর এলাকা এবং সকল জেলা/উপজেলা সদর এলাকাভূক্ত সকল প্রকার জমিকে অকৃষি এবং এর ব্যতিত অন্য এলাকায় অবস্থিত সকল প্রকার কৃষিযোগ্য খাসজমিই কৃষি খাসজমি হিসাবে বিবেচিত। কৃষি খাসজমি ভূমিহীন পরিবারের মধ্যে বিনামূল্যে বিতরণ করা হয়।

 

পরিবার প্রধান/ পরিবারের গ্রুপ ছবি



খাস কৃষি জমি বন্দোবস্ত  পাওয়ার  দরখাস্ত

ভূমিহীন পরিবার

উপজেলা কৃষি খাসজমি ব্যবস্থাপনা ও বন্দোবস্ত কমিটির কার্যপরিধি

কৃষি খাসজমি প্রাপ্তির নিয়মাবলী  

 

খাস কৃষি জমি বন্দোবস্ত  পাওয়ার  দরখাস্ত 

(১২ই মে, ১৯৯৭ খৃ: তারিখের গেজেটে  প্রকাশিত  নীতিমালা মোতাবেক)

 

 

১।       ক) দরখাস্তকারী কোন শ্রেণীর ভূমিহীন (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে ক্ষেত্রসমূহের চিহ্ন দিন)

১)      দুঃস্থ মুক্তিযোদ্ধা পরিবার

২)     নদী ভাঙ্গা পরিবার  

৩)     সক্ষেম পুত্রসহ বিধবা বা স্বামী পরিত্যক্তা পরিবার

৪)      কৃষি জমি নাই ও বাস্তবাটিহীন পরিবার

৫)      অন্মধিক ০.১০ একর বসতবাটি আছে কিন্তু কৃষি জমি নাই এমন কৃষি নির্ভর পরিবার

৬)     অধিগ্রহণের ফলে ভূমিহীন হইয়া পড়িয়াছে এমন পরিবার

 

খ) ভূমিহীন শ্রেণীর স্বপক্ষে দাখিলকৃত কাগজপত্রঃ

১) যথাযথ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত মুক্তিযোদ্ধা সনদপত্র

২) ইউনিয়ন চেয়ারম্যান/ পৌর চেয়ারম্যান/ ওয়ার্ড কমিশনারের সনদপত্র

৩) অন্যান্য

 

২।       দরখাস্তকারীর পরিবার প্রধানের   .............................................                                         বয়সঃ 

৩।       দরখাস্তকারীর পিতার নাম/ স্বামীর নাম   ......................     জীবিত/মৃত      .................... 

৪।       দরখাস্তকারীর জন্মস্থান/ঠিকানা      গ্রাম      .......................    ইউনিয়ন    ...................                                            উপজেলা ..................... জেলা      ................... 

৫।       পরিবার প্রধানের স্ত্রী/ স্বামীর নাম     .........................                                            বয়সঃ.................. 

৬।      দরখাসত্মকারীর পরিবারে সদস্যের নাম     ..........................

 

ক্রমিক নং

নাম

বয়স

সম্পর্ক

কি করেন

মন্তব্য

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

৭।       দরখাস্তকারীর নিজের বসতবাটির বিবরণ    ................................

৮।       নিজের বসতবাটি না থাকলে পরিবার যেখানে বাস করে উহার  বিবরণ (বর্তমান ঠিকানা) 

৯।       দরখাস্তকারী অথবা তাহার পিতা/মাতা পূর্বে কোন খাস কৃষি জমি পাইয়া থাকলে উহার বিবরণ..................... 

১০।     খাস জমির জন্য কোন জায়গায় দরখাসত্ম দাখিল করিলে উহার বিবরণ    ........................

১১।     নদী ভাঙ্গা পরিবার হইলে কবে কোথায় কিভাবে নদী ভাঙ্গিয়া ছিল এবং সেই জায়গায় কোন দলিল দসত্মাবেজ থাকলে  উহার বিবরণ (প্রয়োজনে পৃথক কাগজ ব্যবহার করিতে হইবে) 

১২।     পরিবারে কেহ শহীদ বা পঙ্গু মুক্তিযোদ্ধা হইলে তাহার বিসত্মারিত পরিচয় ো শহীদ পঙ্গু হইবার বিবরণ ও প্রমাণ(প্রয়োজনে পৃথক কাগজ ব্যবহার করিতে হইবে)

১৩।     দরখাস্তকারীর দখলে কোন খাস জমি জায়গা থাকিলে উহার বিবরণ। করে হইতে কিভাবে দখলে আছেন এবং জমির বর্তমান অবস্থা কি তাহা জানাইতে হইবে (প্রয়োজনে পৃথক কাগজ ব্যবহার করিতে হইবে) 

১৪।     দরখাস্তকারী কোন বিশেষ খাস পাইতে চাহিলে তাহার কারণ ও বিবরণ   ........... 

১৫।     প্রাথিত জায়গা বন্দোবস্ত দেওয়া সম্ভব না হইলে অন্য কোন এলাকা হইতে  জমি চাহেন (ক্রমানুসারে ২ /৩টি মৌজার নাম উলেস্নখ করিতে হইবে) 

১৬।     দরখাস্তকারীর সম্পর্কে ভাল জানেন এমন দুইজন গন্যমান্য লোকে নাম ও ঠিকানা

 

 

 

শপথনামাঃ

 

আমি................................... পিতা/স্বামী ......................................... শপথ করিয়া বলিতেছি যে, আমার সম্পর্কে উপরোক্ত বিবরণ আমি পড়িয়াছি অথবা আমাকে পড়িয়া শুনানো হইয়াছে। প্রদত্ত বিবরণ আমার জ্ঞান ও বিশ্বাস মতে সত্য। উক্ত বিবরণের অংশ ভবিষ্যতে যে কোন সময়ে মিথ্যা প্রমানিত হইলে আমাকে প্রদত্ত বন্দোবস্তকৃত জমি বিনা ওজরে সরকারের বরাবরে বাজেয়াপ্ত হইবে এবং আমি বা আমার ওয়ারিশান উহার বিরদ্ধে কোন প্রকার আইনতঃ দাবি দাওয়া করিতে পারিবে না, করিলেও কোন আদালতে গ্রহণযোগ্য হইবে না। আমি শপথপূর্বক  আরও বলিতেছি যে, আমার এবং আমার স্ত্রীর নামে খাস জমি বন্দোবসত্ম দেওয়া হইলে উহা আমরা নিজে চাষাবাদ করিব, বর্গাদার দিয়া কোনভাবে চাষ করিব না এবং হস্তান্তর করিব না। আমি দরখাস্তের সকল মর্ম জানিয়া শুনিয়া এবং বুঝিয়া সুস্থ জ্ঞানে সই করিলাম/ টিপসই দিলাম।

দরখাসস্তকারীর সই / টিপসই

সনাক্তকারীর সই / টিপসই

 

দরখাস্ত ফরম পুরণকারীর নাম     ................                

দরখাস্ত পুরণকারীর পিতা/ স্বামীর নাম     ..........                                 

 

ভূমিহীন পরিবার: 

যে পরিবারের বসতবাড়ি ও কৃষিজমি কিছুই নাই, কিন্তু পরিবারটি কৃষি নির্ভর।

 

কৃষিজমি প্রাপ্তিতে ভূমিহনি পরিবারের অগ্রাধিকারের তালিকা:   

১।দু:স্থ মুক্তিযোদ্ধা পরিবার  

২।নদী ভাঙ্গা পরিবার (যাহার সকল জমি বিলীন হয়েছে)  

৩।সক্ষম পুত্র সহ বিধবা বা স্বামী পরিত্যাক্তা পরিবার  

৪।কৃষিজমিহীন ও বাস্ত্তভিটাহীন পরিবার  

৫।অধিগ্রহণের ফলে ভূমিহনি হয়ে পড়েছে এমন পরিবার  

৬। ১০ শতাংশ বসতবাটি আছে কিন্তু কৃষিযোগ্য জমি নাই এরূপ কৃষি নির্ভর পরিবার

খাসজমি ব্যবস্থাপনা ও বন্দোবস্ত নীতিমালা অনুযায়ী কৃষি খাসজমি ব্যবস্থাপনা ও বন্দেবস্ত প্রদানের জন্য তিনটি কমিটি আছে; (১) ষ্টিয়ারিং কমিটি বা জাতীয় কমিটি, এই কমিটির প্রধান হচ্ছে মাননীয় ভূমি মন্ত্রী। (২) জেলা কমিটি, এই কমিটির প্রধান হচ্ছে জেলা প্রশাসক এবং (৩) উপজেলা কমিটি, এই কমিটির প্রধান হচ্ছে উপজেলা নির্বাহী কমকর্তা। নিম্নে ২০০৩ সালে গঠিত উপজেলা কমিটির তালিকা দেয়া হলো:

 

জেলা কমিটির তালিকা 

সভাপতি

                ১। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা

সদস্য                                    

                ১।উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা                                                     

                ২।থানার ভারপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তা                                            

                ৩।উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা                                                  

                ৪।বন বিভাগের সংশ্লিষ্ট রেঞ্জ অফিসার                                       

                ৫।চেয়ারম্যান, ইউসিসিএ                                                       

                ৬।ইউ পি চেয়ারম্যান (সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের জন্য)                  

                ৭।বিত্তহীন সমবায় সমিতির একজন প্রতিনিধি  (জেলা প্রশাসক কর্তৃক মনোনীত)

               ৮। উপজেলা কৃষক সংগঠনের একজন প্রতিনিধি (মাননীয় ভূমি মন্ত্রী কর্তৃক মনোনীত)

               ৯।স্থানীয় সৎ, নিষ্ঠাবান ও জনহিতকর কার্যে উৎসাহী একজন গণ্যমান্য ব্যাক্তি (জেলা প্রশাসক স্থানীয় সংসদসদস্যদের সাথে পরামর্শক্রমে মনোনয়ন দিবেন)

               ১০। স্থানীয় কলেজ কিংবা হাইস্কুলের একজন প্রধান শিক্ষক (জেলা প্রশাসক স্থানীয় সংসদ সদস্যদের সাথে পরামর্শক্রমে মনোনয়ন দিবেন)

              ১১।উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংগঠনের একজন প্রতিনিধি (মাননীয় ভূমি মন্ত্রী কর্তৃক মনোনীত)

              ১২। উপজেলা কমিটি কর্তৃক মনোনীত একজন মহিলা প্রতিনিধি

              ১৩।বেসরকারী সংস্থার একজন প্রতিনিধি (এফ.এন.বি কর্তৃক মনোনীত)   

    সদস্য-সচিব :

             ১। সহকারী কমিশনার (ভূমি)

তাছাড়া সংশ্লিষ্ট সংসদ সদস্য উক্ত কমিটির উপদেষ্টা থাকিবেন এবং ভবিষ্যতে উপজেলা পরিষদের নির্বাচন হলে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান উক্ত কমিটির সভাপতি হবেন।

একাধিক থানা নিয়ে গঠিত ইউনিটের ক্ষেত্রে প্রতিটি থানার উপরোক্ত নিয়মে পৃথক পৃথক কমিটি গঠিত হবে, তবে এক্ষেত্রে অফিসিয়াল সদস্যগণ একই থাকবেন, কেবলমাত্র থানার ভারপ্রাপ্ত পুলিশকর্মকর্তা এবং বেসরকারী ও মনোনীত সদস্যগণ সংশ্লিষ্ট থানার আওতাধীন হবেন।

 

উপজেলা কৃষি খাসজমি ব্যবস্থাপনা ও বন্দোবস্ত কমিটির কার্যপরিধি : 

(১)                স্ব স্ব উপজেলার কৃষি খাসজমি চিহ্নিতকরণ ও উদ্ধারকরণ 

(২)               উদ্ধারকৃত খাসজমি প্রদানের জন্য প্লটে বিভক্তকরণ 

(৩)              উদ্ধারকৃত খাসজমি বরাদ্দ কর্মসূচি সম্পর্কে প্রচার করা 

(৪)                ভূমিহীনদের কাছ থেকে দরখাস্ত আহবান এবং সহকারী কমিশনার (ভূমি) এর মাধ্যমে দরখাস্ত গস্খহণ 

(৫)               প্রাপ্ত দরখাস্ত বাছাই এবং নতিমালা অনুযায়ী তালিকা প্রণয়ন 

(৬)              নির্বাচিত ভূমিহীনদের মধ্যে বরাদ্দ দেয়ার সুপারিশ প্রদান 

(৭)               বন্দোবস্তপ্রাপ্ত ভূমিহীনদের দখল নিশ্চিতকরণ 

(৮)               বন্দোবস্ত পরবর্তি তদারকি করা এবং বন্দোবস্ত গস্খহতিার বন্দোবস্তেও শর্তাবলী পালন না করলে তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গস্খহণ করা 

(৯)               সরকার কর্তৃক অন্যান্য সকল দায়িত্ব পালন করা। 

 

ভূমিহীন একটি পরিবার কতটুকু খাসজমি পাবে 

১ম শ্রেণীর জমি (তিন ফসলী)                 - ১.০০ একর পর্যন্ত

২য় শ্রেণীর জমি (দুই ফসলী)                  - ১.৫০ একর পর্যন্ত

৩য় শ্রেণীর জমি (এক ফসলী)                 - ২.০০ একর পর্যন্ত

 

 

কৃষি খাসজমি প্রাপ্তির নিয়মাবলী   

১।উপজেলা খাসজমি ব্যবস্থাপনা ও বন্দোবস্ত কমিটি খাসজমি উদ্ধার ও প্লটে বিভক্তি করণের পর প্রতিটি এলাকায় খাসজমি বিতরণের ঘোষণা প্রচার করবে  

২।প্রতিটি ভূমিহীন পরিবার নির্ধারিত ফরমে আবেদন করবে। এই ফরম নিজেরা তৈরী করে অথবা উপজেলা রাজস্ব অফিসার কর্তৃক সরবরাহ করা হতে পারে। ফরমের জন্য কোন ফি দিতে হয় না।  

৩।ফরম অনুযায়ী যাবতীয় তথ্য যথাযথভাবে পূরণ করে তার সাথে যা সংযুক্ত করতে হবে:

                                                  i.      ২ কপি স্বামী-স্ত্রীর যৌথ ছবি

                                               ii.      ভূমিহীন হিসাবে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের প্রত্যয়ন পত্র

                                             iii.      ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান প্রদত্ত নাগরিকত্বের সনদ

                                             iv.      মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের ক্ষেত্রে মুক্তিযোদ্ধা সংসদের প্রত্যয়ন পত্র। অধিগ্রহনের ফলে বা নদী ভাঙার ফলে ভূমিহীন হয়ে থাকলে তার প্রমাণ পত্র

১।পূরণকৃত আবেদন সরাসরি সহকারী কমিশনার (ভূমি) এর কার্যালয়ে জমা দিতে হবে। উক্ত কার্যালয়ে মূল কপি রেখে আবেদনের ফটোকপিতে জমা নং লিখে তারিখসহ সই করবেন ও সীল দেবেন।

২।উপজেলা খাসজমি ব্যবস্থাপনা ও বন্দোবস্ত কমিটি ২ মাসের মধ্যে আবেদন যাচাই-বাছাই করে চুড়ান্ত অনুমোদনের জন্য জেলা কমিটিতে প্রেরণ করবেন এবং জেলা কমিটি আবেদন সমূহ পাবার ১ মাসের মধ্যে আবার যাচাই-বাছাই ও অনুমোদন করে তা আবার উপজেলা কমিটির নিকট প্রেরণ করবেন। উপজেলা কমিটি পরবর্তি ২ মাসের মধ্যে সকল অনুমোদিত আবেদন কারীকে সরকারী খরচে কবুলিয়ত প্রদান ও সরেজমিনে নির্দিষ্ট খাসজমি বুঝিয়ে দেবেন।

খাসজমির কবুলিয়ত রেজিষ্ট্রি হওয়ার সাথে সাথে মিউটেশন বা নাম খারিজের আবেদন সহকারী কমিশনার (ভূমি) বরাবর করতে হবে। এমনিতে সহকারী কমিশনার (ভূমি) নিজ দায়িত্বে মিউটেশন সম্পন্ন করে থাকেন। এক্ষেত্রে সরকারী ফি বাবদ মোট খরচ হবে ৩৭.৫০ টাকা।